ক) ন্যায় বিচারের স্বার্থে, গ্রাম আদালতে বিচারাধীন কোন মামলা ১ম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট (কগনিজেন্স) যে কোন সময় উঠিয়ে নিতে পারে।
খ) গ্রাম আদালত যদি মনে করেন যে, সুবিচারের স্বার্থে বিচারাধীন কোন মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তির উচ্চতর সাজার দরকার তবে সে মামলাটি বিচারের জন্য ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট পাঠাতে পারেন।
গ) পুলিশ গ্রাম আদালতের বিচারযোগ্য যে কোন অপরাধের অনুসন্ধান করতে পারে তবে সে মামলাটি ১ম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট ইচ্ছা করলে অনুসন্ধান শেষে সংশিস্নষ্ট গ্রাম আদালতে বিচারের জন্য প্রেরণ করতে পারেন।
ঘ) গ্রাম আদালত বিচারযোগ্য কোন মামলা অন্য কোন আদালত বিচার করতে পারে না এবং তেমনিভাবে ফৌজাদারী ও দেওয়ানী আদালতে বিচারাধীন কোন মামলাও গ্রাম আদালত বিচার করতে পারে না।
ঙ) গ্রাম আদালতে কোন পক্ষের সমর্থনে ওকালতি করতে কোন আইন ব্যবসায়ীকে অনুমতি দেয়া যায় না। তবে কোন পর্দানশীল মহিলাকে তার মনোনীত কিন্তু বিনা পারিশ্রমিকে কারোর দ্বারা প্রতিনিধিতব করার অনুমতি দেয়া যায়।
চ) ডিক্রী বা ক্ষতিরণের অর্থ প্রদানের জন্য গ্রাম আদালত ৬ মাসের বেশি মেয়াদ নির্ধারণ করতে পারেন না।
ছ) বিবাদীর কোন পক্ষের আবেদনক্রমে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রতি একশ শব্দ বা তার অংশবিশেষের জন্য ০.০৫ টাকা হারে ফিস জমা দেবার পর সংশিস্নষ্ট নথি পত্রের নকল উক্ত পক্ষকে সরবরাহ করবেন।
জ) গ্রাম আদালতের সকল নথিপত্র এবং রেজিস্টার ইউনিয় পরিষদ অফিসে জমা দিতে হবে এবং রেজিস্টারসমূহ ১০ বছর ও অন্যান্য নথিপত্র ৩ বছর পর্যমত্ম সংরক্ষণ করতে হবে।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS